শিরোনাম :
গোদাগাড়ীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান কর্তন রাজশাহীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান সাবাড় বিশ্বের দীর্ঘতম গাড়িতে রয়েছে সুইমিং পুল, হেলিপ্যাডও ছুটির দিনে হেঁশেলে খুব বেশি সময় কাটাতে চান না? রবিবারে পেটপুজো হোক তেহারি দিয়েই দাম দিয়ে ছেঁড়া, রংচটা জিন্‌স কিনবেন কেন? উপায় জানা থাকলে নিজেই বানিয়ে ফেলতে পারেন উন্মুক্ত বক্ষখাঁজ, খোলামেলা পিঠ, ভূমির মতো ব্লাউজ় পরেই ভিড়ের মাঝে নজরে আসতে পারেন আপনিও স্পর্শকাতর ত্বকের জন্য বাড়িতেই স্ক্রাব তৈরি করে ফেলতে পারেন, কিন্তু কতটা চালের গুঁড়ো দেবেন? গরমে শরীর তো ঠান্ডা করবেই সঙ্গে ত্বকেরও যত্ন নেবে বেলের পানা, কী ভাবে বানাবেন? গাজ়া এবং ইরানে হামলা চালাতে ইজ়রায়েলকে ফের ৮ হাজার কোটি টাকার অস্ত্রসাহায্য আমেরিকার! ইজ়রায়েলকে জবাব দিতে সর্বোচ্চ নেতার ফতোয়ার কথাও ভুলতে চায় ইরান, এ বার কি পরমাণু যুদ্ধ?
বালিশ-পর্দার অস্বাভাবিক দামের বিষয়গুলো প্রধানমন্ত্রীর নজরে আছে’

বালিশ-পর্দার অস্বাভাবিক দামের বিষয়গুলো প্রধানমন্ত্রীর নজরে আছে’

মতিহার বার্তা ডেস্ক: বুধবার রাজধানীর মতিঝিলের একটি অভিজাত হোটেলে আয়োজিত এক কর্মশালায় পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান জানিয়েছেন, সরকারের উন্নয়ন প্রকল্পে বিভিন্ন পণ্য অস্বাভাবিক দামে কেনা হয়েছে। বিষয়টি নিয়ে সম্প্রতি বড় ধরনের সমালোচনার মুখে পড়তে হয়েছে সরকারকে। এ বিষয়গুলো প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নজরে আছে।

‘বুড়িগঙ্গা, তুরাগ, শীতলক্ষা ও বালু নদীর উচ্ছেদকৃত তীরভূমিতে পিলার স্থাপন, তীররক্ষা, ওয়াকওয়ে ও জেটিসহ আনুষঙ্গিক অবকাঠামো নির্মাণ (দ্বিতীয় পর্যায়)’ শীর্ষক প্রকল্পের সংশ্লিষ্ট স্টেকহোল্ডারদের নিয়ে আয়োজিত কর্মশালায় যোগ দিয়ে এসব কথা বলেন পরিকল্পনামন্ত্রী।

 একনেক সভায় প্রধানমন্ত্রীর দেয়া নির্দেশনা সম্পর্কে পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, ‘প্রকল্পে আপনি চেয়ার, টেবিল, চাবি যাই কিনুন না কেন, মূল্য সম্পর্কে আপনাকে সাবধান হতে হবে। কারণ গণমাধ্যমে বালিশের দাম, পর্দার দাম, কী সব! প্রধানমন্ত্রীর নজরে এসব আছে।’

এম এ মান্নান বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী আমাকে বলেছেন, প্রতিটি আইটেম আপনি দেখবেন বসে বসে। গাড়ির ব্যবহার, আমাদের চেলাফেরা– প্রতিটি বিষয়ে আমাদেরকে নতুন ধরনের আচরণ (এটিটুড) নিয়ে কাজ করতে হবে।’

প্রধানমন্ত্রীর সময়ানুবর্তিতার দিকে ইঙ্গিত দিয়ে এম এ মান্নান বলেন, ‘অনেক প্রধানমন্ত্রী, রাষ্ট্রপতি আমাদের চাকরি জীবনে পার করে এসেছি। এই একনেক সভা তখনও ছিল। কিন্তু প্রায়ই সভা হতো না। মাসের পর মাস সভা হতো না। আইনগতভাবে যিনি একনেকের চেয়ার (সভাপতি), তিনি মাসের পর মাস আসতেন না। যিনি দ্বিতীয় বা তৃতীয় ব্যক্তি, তাকে তার পক্ষে এটি চালাতে হত। সকাল ১০টার সভা দুপুর ৩ থেকে ৪টা পর্যন্ত তীর্থের কাকের আমলারা বসে আছেন, শুরুই হয় নাই। অথচ গত ৭ বছর যাবত আমি একনেকে আছি, একটি সভাও দেরিতে শুরু হয় নাই। এর ব্যতিক্রম হয় একমাত্র রাষ্ট্রীয় প্রয়োজনে, সেটাও আবার আগেই জানিয়ে দেয়া হয়।

মতিহার বার্তা ডট কম – ১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৯

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply